ঢাকা, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২

আর্থিক খাতের ১৯ কোম্পানিতে কমেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ

মোবারক হোসেন
মোবারক হোসেন

রিপোর্টার

২০২৫ অক্টোবর ২৫ ১৫:১৮:০৯

আর্থিক খাতের ১৯ কোম্পানিতে কমেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ

মোবারক হোসেন:শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৯টিতে সেপ্টেম্বর মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে এবং ৪টিতে বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমার কোম্পানিগুলো হলো- বে লিজিং, ডিবিএইচ ফাইন্যান্স, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, এফএএস ফাইন্যান্স, ফার্স্ট ফাইন্যান্স, জিএসপি ফাইন্যান্স, আইসিবি, আইএলএফএসএল, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, ইসলামিক ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ফনিক্স ফাইন্যান্স, ফনিক্স ফাইন্যান্স, পিপলস লিজিং, প্রাইম ফাইন্যান্স, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, ইউনাইটেড ফাইন্যান্স, উত্তরা ফাইন্যান্স।

বে লিজিং

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৪৪৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪০ কোটি ৮৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৫.৬৮ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৯৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৪.৬৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ১৭.২৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৮.০৭ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২০ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২০ কোটি ২৮ লাখ ৬৭ হাজার ৯৭৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২০২ কোটি ৮৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৯.০৪ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.১১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৮.৯৩ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫১.৩২ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩.৭৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৬.০২ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১৫ শতাংশ ক্যাশ ও ২ শতাংশ স্টক।

ফারইস্ট ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি ৪০ লাখ ৬৩ হাজার ৩৩০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৬৪ কোটি ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৫.৬৫ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ২.৮৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১২.৮১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৯.৭৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৭.৪৫ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৬ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ ক্যাশ।

এফএএস ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি ৯০ লাখ ৭৭ হাজার ৩৬৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪৯ কোটি ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৯.৭৩ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ১.৩৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৩৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ১৩.২০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭৮.৪১ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৮ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ ক্যাশ।

ফার্স্ট ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৮৫ লাখ ৪৪ হাজার ৬৬৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২০.৫৭ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.২৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২০.৩২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪১.৩১ শতাংশ, এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৮.৩৭ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৯ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২ শতাংশ ক্যাশ।

জিএসপি ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৫ কোটি ৭০ লাখ ৬৮ হাজার ৫৮৫টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৫৭ কোটি ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৩৭.৯৪ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ১.২৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩৬.৬৮ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ১২.০২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫১.৩০ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৮ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১৮ শতাংশ ক্যাশ।

আইসিবি

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৮৬ কোটি ৭২ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬১টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৮৬৭ কোটি ২৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১.৫৯ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.০৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১.৫৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬৯.২০ শতাংশ, সরকারের কাছে রয়েছে ২৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২.২৪ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২ শতাংশ ক্যাশ।

আইএলএফএসএল

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২২ কোটি ১৮ লাখ ১০ হাজার ২৪৬টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২২১ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২২.৫৬ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৬৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২১.৯২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪১.৫৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৬.৫২ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৮ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ ক্যাশ।

আইপিডিসি ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৪০ কোটি ৯১ লাখ ২৮ হাজার ৪৩০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৪০৯ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২০.৯৯ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ১.২৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯.৭২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০ শতাংশ, সরকারের কাছে রয়েছে ২১.৮৮ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৮.৩৪ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ৫ শতাংশ স্টক।

ইসলামিক ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি ৩ লাখ ২৬ হাজার ৬৭০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪০ কোটি ৩২ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৩.৩৬ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.১৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৩.২১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩২.৬৯ শতাংশ, এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৪.১০ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ ক্যাশ।

লংকাবাংলা ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৫৩ কোটি ৮৮ লাখ ৩৮ হাজার ৬২৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৫৩৮ কোটি ৮৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৩.২৬ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৪৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২২.৮৩ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৩.৫৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.৫৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৩.০৮ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১২ কোটি ৮৭ লাখ ৩৪ হাজার ৩২০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১২৮ কোটি ৭৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৪.৭৭ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.০৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.৭২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৫.০৭ শতাংশ, সরকারের কাছে রয়েছে ৯.৩৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩০.৮৭ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ স্টক।

ফনিক্স ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি ৫৮ লাখ ৭৪ হাজার ১৯৫টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৬৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৯.৮৫ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৬৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯.১৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৬.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৪.৮০ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২০ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১২ শতাংশ স্টক।

পিপলস লিজিং

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২৮ কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার ৫৯৭টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২৮৫ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৯.৩৯ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ১.০০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৩৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ১৮.১৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.৬৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭২.৭৮ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

প্রাইম ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২৭ কোটি ২৯ লাখ ১৬ হাজার ৪৮৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২৭২ কোটি ৯১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৭.৫৪ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.২৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৭.২৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫৯.১৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৩.৫৯ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৯ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২ শতাংশ ক্যাশ।

ইউনিয়ন ক্যাপিটাল

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৭ কোটি ২৫ লাখ ৭৩ হাজার ৮৪৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৭২ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৯.৩৪ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৯৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮.৩৮ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৮.৯৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫২.৬৮ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৮ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ স্টক।

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৮ কোটি ৭১ লাখ ১৪ হাজার ৬১৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৮৭ কোটি ১১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৪.৯৮ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৭৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.২২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০.১৩ শতাংশ, এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৫.৬৫ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

উত্তরা ফাইন্যান্স

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ১৪ লাখ ৮১ হাজার ৫০৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩১ কোটি ৪৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৩২.৫০ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩২.৪১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৪.৪৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৭.৮২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৫.৩৩ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০১৯ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১৫ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ স্টক।

এমজে

শেয়ারবাজারের বিশ্লেষণ ও ইনসাইড স্টোরি পেতে আমাদের পেজ ফলো করুন।

পাঠকের মতামত:

ডুয়ার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে থাকতে SUBSCRIBE করুন

সর্বোচ্চ পঠিত