ঢাকা, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭ ভাদ্র ১৪৩২
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা সময়সূচি পরিবর্তন

নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ২০২৩ সালের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচিতে পরিবর্তন এসেছে। নতুন ঘোষণায় জানানো হয়েছে, পরীক্ষাগুলো শুরু হবে ১৫ সেপ্টেম্বর এবং চলবে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত। এর আগে ১ সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষার শুরুর কথা ছিল।
সম্প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরীক্ষা গ্রহণ শেষে নম্বরপত্র ও পরীক্ষকদের বিল অনলাইনে জমা দিতে হবে। একই সঙ্গে ম্যানুয়াল নম্বর ফর্দও সংশ্লিষ্ট শাখায় পাঠাতে হবে। পুরো পরীক্ষার কার্যক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের Examination Management System (EMS) এর মাধ্যমে সম্পন্ন হবে।
এছাড়া বহিঃপরীক্ষকের নাম অনলাইনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কলেজ ও পরীক্ষকদের জানিয়ে দেওয়া হবে। পরীক্ষকেরা নিজ নিজ লগইন থেকে নিয়োগপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। কলেজগুলোও তাদের প্রোফাইল থেকে নির্দিষ্ট বিষয়ের বহিঃপরীক্ষকের তালিকা সংগ্রহ করে নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা নিতে হবে। কোনো পরীক্ষক অপারগ হলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন পরীক্ষক নিয়োগের জন্য সংশ্লিষ্ট শাখার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। অনুমোদন ছাড়া পরীক্ষক নিয়োগ বা পরীক্ষা নেওয়ার সুযোগ নেই।
পরীক্ষার সময় কলেজভিত্তিক হাজিরাপত্র ও নম্বরপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে হবে। উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হাজিরাপত্রে পরীক্ষার্থীদের সই নেওয়া বাধ্যতামূলক। নম্বর অবশ্যই কালো বলপেন দিয়ে ফর্দে লিখতে হবে এবং অনলাইনে পাঠানোর আগে তা যাচাই করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভুল এন্ট্রির দায় সংশ্লিষ্ট শিক্ষক বা কর্মকর্তার ওপর বর্তাবে। নম্বর পাঠানোর পর বহিঃপরীক্ষক ও অন্তঃপরীক্ষক উভয়ের স্বাক্ষরকৃত মূল নম্বরপত্র ও হাজিরাপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, তালিকায় নাম নেই এমন কোনো পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষায় বসানো যাবে না। কোনো বৈধ পরীক্ষার্থীর নাম বাদ পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় কাগজসহ সংশ্লিষ্ট শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। অন্য কলেজের শিক্ষার্থী অংশ নিলে তাদের জন্য আলাদা নম্বর ফর্দ ও হাজিরাপত্র তৈরি করে পাঠাতে হবে।
পরীক্ষা শেষে সাত দিনের মধ্যে মূল নম্বরপত্র ও পরীক্ষকদের বিল জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। অনুমতি ছাড়া বহিঃপরীক্ষকের মাধ্যমে নেওয়া পরীক্ষা বাতিল বলে গণ্য হবে এবং পরীক্ষার্থীর ফলাফল স্থগিত থাকবে। একইসঙ্গে পরীক্ষা সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যায় উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (অনার্স ৪র্থ বর্ষ শাখা) বা নির্ধারিত কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এমজে
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- সম্ভাবনার নতুন দিগন্তে শেয়ারবাজারের খান ব্রাদার্স
- বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে শেয়ারবাজারের ১১ কোম্পানিতে
- মূলধন ঘাটতিতে দুই ব্রোকারেজ হাউজ, ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- চলতি বছর শেয়ারবাজারে আসছে রাষ্ট্রায়াত্ব দুই প্রতিষ্ঠান
- মার্জারের সাফল্যে উজ্জ্বল ফার কেমিক্যাল
- সাকিবের মোনার্কসহ ৮ ব্রোকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- তালিকাভুক্ত কোম্পানির ১৫ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা
- বিমা আইন সংস্কার: বিনিয়োগ ও আস্থায় নতুন দিগন্ত
- শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পর প্রথম ‘নো ডিভিডেন্ড’
- শেয়ারবাজারে রেকর্ড: বছরের সর্বোচ্চ দামে ১৭ কোম্পানি
- ডেনিম উৎপাদন বাড়াতে এভিন্স টেক্সটাইলসের বড় পরিকল্পনা
- তিন শেয়ারের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি, ডিএসইর সতর্কবার্তা
- চলতি সপ্তাহে ঘোষণা আসছে ৫ কোম্পানির ডিভিডেন্ড-ইপিএস
- ব্যাখ্যা শুনতে ডাকা হচ্ছে শেয়ারবাজারের পাঁচ ব্যাংককে
- তিন কোম্পানির অস্বাভাবিক শেয়ারদর: ডিএসইর সতর্কবার্তা