ঢাকা, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২
জ্বালানি খাতে ১৩ কোম্পানিতে কমেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ

মোবারক হোসেন
রিপোর্টার

মোবারক হোসেন:শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৩টিতে সেপ্টেম্বর মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে, ৮টিতে বেড়েছে এবং ২টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমার কোম্পানিগুলো হলো- এসোসিয়েটেড অক্সিজেন, বারাকা পাওয়ার, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, ডেসকো, ডোরিন পাওয়ার, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন, জিবিবি পাওয়ার, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং, লিনডে বাংলাদেশ, শাহজিবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার, তিতাস গ্যাস ও ইউনাইটেড পাওয়ার।
এসোসিয়েটেড অক্সিজেন
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৯৭ লাখ ৮২ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৯ কোটি ৭৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.৭০ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৬৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৩.০২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩০.৬৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৬.২৫ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।
বারাকা পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২৩ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৬১টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২৩৫ কোটি ৪৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৪.৭৬ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ১.৪৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৩.২৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৯.৯৯ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৬.৭২ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৩.৫০ শতাংশ ক্যাশ।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৭ কোটি ২৯ লাখ ৯৫ হাজার ৪৮৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৭২ কোটি ৯৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৯.৮৫ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ২.৩৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৭.৪৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৫.৭৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৬.৭৫ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২ শতাংশ ক্যাশ।
ডেসকো
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩৯ কোটি ৭৫ লাখ ৬৯ হাজার ৮০৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৩৯৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৩.৭১ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.০৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৩.৬৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে সরকারের কাছে রয়েছে ৬৭.৬৬ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৮.৬৫ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।
ডোরিন পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৮ কোটি ১১ লাখ ১৮ হাজার ৯০১টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৮১ কোটি ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৯.২২ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৮১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮.৪১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬৬.৬১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৪.৯৮ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৯ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৬টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৯০ কোটি ১৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২০.৬০ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ৪.১৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৬.৪৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫৪.১৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৯.৪০ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ ক্যাশ।
জিবিবি পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ১৮ লাখ ৩ হাজার ৫৪৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০১ কোটি ৮০ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.৩২ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৫৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১২.৭৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩২.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৫.২০ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২ শতাংশ ক্যাশ।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৯ কোটি ৮২ লাখ ৩২ হাজার ৭৫০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ২৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৫.৫৮ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ৭.৭২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭.৮৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩০.০৬ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫২.০৪ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।
লিনডে বাংলাদেশ
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১ কোটি ৫২ লাখ ১৮ হাজার ২৮০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি ২১ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২২.৩০ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.১০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২২.২০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.৫০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৭.৩০ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৪৫০০ শতাংশ ক্যাশ।
শাহজিবাজার পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৮ কোটি ৬৬ লাখ ৩১ হাজার ৬২৯টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৮৬ কোটি ৬৩ লাখ ২০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৮.৫৩ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ১.৭৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৬.৭৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫৭.৬১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৫.৬০ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১২ শতাংশ ক্যাশ।
সামিট পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০৬ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২৩৯টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৬৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৮.৫২ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.১১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮.৪১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬৩.১৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩.৬৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৪.৭৫ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।
তিতাস গ্যাস
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৯৮ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজার ৮৩১টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৯৮৯ কোটি ২২ লাখ ২০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৫.০৭ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.০২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৫.০৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে সরকারের কাছে রয়েছে ৭৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৯.৯২ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ ক্যাশ।
ইউনাইটেড পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৫৭ কোটি ৯৬ লাখ ৯৫ হাজার ২৭০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৫৭৯ কোটি ৬৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আগস্ট মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৭.৪৭ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.০৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৭.৪০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৯০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২.৫৯ শতাংশ শেয়ার।
সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৬০ শতাংশ ক্যাশ।
এএসএম/
এমজে
শেয়ারবাজারের বিশ্লেষণ ও ইনসাইড স্টোরি পেতে আমাদের পেজ ফলো করুন।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- ৪০ বছরের ইতিহাসে ডিভিডেন্ডে নজির ভাঙল এপেক্স ট্যানারি
- ডিভিডেন্ড ঘোষণায় রেকর্ড ভাঙ্গল লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স!
- শেয়ারবাজারে হাহাকার, ৮ দিনে ৪২ হাজার কোটি টাকা গায়েব!
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে মুন্নু এগ্রো
- একদিনে 'এ' ক্যাটাগরিতে ফিরল দুই কোম্পানি
- পতন তান্ডবে শেয়ারবাজারে ছোটদের কফিনেও বড় পেরেক!
- বস্ত্র খাতের ৮ কোম্পানিতে বেড়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ
- চলতি সপ্তাহে ঘোষণা আসছে ১৭ কোম্পানির ডিভিডেন্ড
- মার্জিন ঋণ আতঙ্কে হঠাৎ ধস নামলো শেয়ারবাজারে!
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে বিএসআরএম লিমিটেড
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে তালিকাভুক্ত ৪ কোম্পানি
- শেয়ারবাজার স্থিতিশীল রাখতে এক হাজার কোটি টাকা পাচ্ছে আইসিবি
- ইপিএস প্রকাশ করেছে ৮ কোম্পানি
- ১৪ অক্টোবর: এক নজরে শেয়ারবাজারের ২০ খবর
- ১০ কোম্পানির কারণে ৩ মাস পেছনে গেল শেয়ারবাজার