ঢাকা, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২
গাজা নিয়ে জাতিসংঘের ভয়াবহ সতর্কবার্তা
.jpg)
ডুয়া ডেস্ক: গাজায় ভয়াবহ মানবিক সংকট দিন দিন চরমে পৌঁছাচ্ছে। জাতিসংঘ হুঁশিয়ারি দিয়েছে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা না পৌঁছালে প্রায় ১৪,০০০ শিশু জীবনহানির ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
ব্রিটিশ সম্প্রচারমাধ্যম বিবিসি রেডিও ৪-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা প্রধান টম ফ্লেচার জানান, ইসরাইল যে পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিচ্ছে তা একেবারেই অপর্যাপ্ত। এই ত্রাণ সহায়তা চলমান দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় কার্যকর হচ্ছে না।
টম ফ্লেচার বলেন, আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ইসরাইল আংশিকভাবে ১১ সপ্তাহ ধরে চলা ত্রাণ অবরোধ শিথিল করেছে। তবে সেটি এমন পর্যায়ে যে চাহিদার তুলনায় তা ন্যূনতম মাত্রারও কম। তিনি উল্লেখ করেন, গতকাল মাত্র পাঁচটি ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে যা তার মতে "সমুদ্রের একফোঁটার মতো"।
এই ট্রাকগুলোতে শিশুদের খাদ্য ও পুষ্টিসামগ্রী থাকলেও তা এখনো সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছায়নি। এগুলো সীমান্ত পার হলেও এখনো গাজার সীমান্তবর্তী এলাকায় আটকে আছে।
টম ফ্লেচার বলেন, “আমার একমাত্র লক্ষ্য আগামী ৪৮ ঘণ্টায় যতটা সম্ভব এই ১৪,০০০ শিশুকে বাঁচানো।” তিনি জানান, জাতিসংঘের মাটিতে থাকা টিম—যাদের অনেকেই ইতোমধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন— এখনো মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন এবং হাসপাতাল ও স্কুলসহ বিভিন্ন স্থানে জরুরি চাহিদা মূল্যায়নে নিয়োজিত আছেন।
জাতিসংঘের এই বিবৃতি গাজায় চলমান মানবিক দুর্দশার ভয়াবহতাকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- বাংলাদেশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, খেলাটি সরাসরি দেখুন (LIVE)
- ৪০ বছরের ইতিহাসে ডিভিডেন্ডে নজির ভাঙল এপেক্স ট্যানারি
- ডিভিডেন্ড ঘোষণায় রেকর্ড ভাঙ্গল লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স!
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে মুন্নু এগ্রো
- একদিনে 'এ' ক্যাটাগরিতে ফিরল দুই কোম্পানি
- বস্ত্র খাতের ৮ কোম্পানিতে বেড়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ
- মার্জিন ঋণ আতঙ্কে হঠাৎ ধস নামলো শেয়ারবাজারে!
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে তালিকাভুক্ত ৪ কোম্পানি
- চলতি সপ্তাহে ঘোষণা আসছে ১৭ কোম্পানির ডিভিডেন্ড
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে বিএসআরএম লিমিটেড
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানি
- ১৪ অক্টোবর: এক নজরে শেয়ারবাজারের ২০ খবর
- ইপিএস প্রকাশ করেছে ৮ কোম্পানি
- ১০ কোম্পানির কারণে ৩ মাস পেছনে গেল শেয়ারবাজার
- শেয়ারবাজার কি ধ্বংসের পথে? আর কত রক্তক্ষরণ?