তিন দিনের এই সফরে ট্রাম্প জাপানের নবনিযুক্ত ও প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির সঙ্গে প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎ করবেন। মাত্র এক সপ্তাহ আগে দায়িত্ব নেওয়া তাকাইচির জন্য এই সাক্ষাৎ কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে দুর্বল ভিত্তির জোট সরকারের নেতৃত্বে তিনি এখন আন্তর্জাতিক পরিসরে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করার চেষ্টা করছেন।
নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় জাপান যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ অংশীদার। ট্রাম্পের এই সফরে দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে সফরের মূল কেন্দ্রবিন্দু বাণিজ্যনীতি। ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির আওতায় ট্রাম্প বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কাঠামো নতুনভাবে সাজানোর উদ্যোগ নিচ্ছেন।
এর আগে তিনি মালয়েশিয়া সফর করেন এবং আসিয়ান আঞ্চলিক সম্মেলনে অংশ নেন। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। দুই দেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আসন্ন বৈঠকে ট্রাম্প ও শি জিনপিংয়ের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়ে সমঝোতা হতে পারে।