ঢাকা, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২

ওষুধ খাতের ২৩ কোম্পানিতে বেড়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ

আবু তাহের নয়ন
আবু তাহের নয়ন

সিনিয়র রিপোর্টার

২০২৫ অক্টোবর ০৩ ১৭:১০:৪৫

ওষুধ খাতের ২৩ কোম্পানিতে বেড়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ

আবু তাহের নয়ন: শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩৪ কোম্পানির মধ্যে ১৩টিতে জলাই মাসের তুলনায় আগস্ট মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- এসিআই ফরমুলেশন, একমি পেস্টিসাইডস, এমবি ফার্মা, সেন্ট্রাল ফার্মা, ফার কেমিক্যাল, গ্লোবাল হেভিকেমিক্যাল, ইবনেসিনা, ইন্দোবাংলা ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল, জেএমআই সিরিঞ্জ, কেয়া কসমেটিক, কহিনুর কেমিক্যাল, ম্যারিকো বাংলাদেশ, নাভানা ফার্মা, ওরিয়ন ইনফিউশন, ওরিয়ন ফার্মা, ফার্মা এইডস, রেকিট বেনকিজার, রেনেটা, সিলকো ফার্মা, সিলভা ফার্মা, টেকনো ড্রাগস এবং ওয়াটা কেমিক্যাল। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এসিআই ফরমুলেশন:

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৪ কোটি ৭২ লাখ ৫০ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২২.৩১ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.১৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২.৪৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬৬.০২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১১.৪৯ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২০ শতাংশ ক্যাশ।

একমি পেস্টিসাইডস :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ৫০ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩৫ কোটি টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৭.০৯ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ২.৩৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯.৪৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৮০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৮.৭৫ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ০.২৫ শতাংশ ক্যাশ।

এমবি ফার্মা :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২৪ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৬.৯৯ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.৪৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৪৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৭৭.২৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৫.২৯ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

সেন্ট্রাল ফার্মা:

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৮ লাখ ৮৪৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৯ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৭.০৯ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.৭৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৮৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৭.৬৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৮৪.৪৮ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য কোনো ডিভিডেন্ড দেয়নি।

ফার কেমিক্যাল :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৫ কোটি ৩০ লাখ ৯৭ হাজার ৩৩৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৫৩ কোটি ৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৩১.৪৭ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.৪২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১.৮৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩২.৬৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৫.৪৮ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।

গ্লোবাল হেভিকেমিক্যাল :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৭ কোটি ২০ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ৭২ কোটি টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১০.৯০ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ১.১২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.০২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬৮.৬০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৯.৩৮ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দেয়নি।

ইবনেসিনা :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ১২ লাখ ৪৩ হাজার ৬২৭টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৩১ কোটি ২৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২২.২১ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.৯০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩.১১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৪.৬৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩২.২১ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৬৩ শতাংশ ক্যাশ।

ইন্দোবাংলা ফার্মা :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৬২ লাখ ৫ হাজার ১৭৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৬ কোটি ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২০.২৭ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.৩৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০.৬০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৪.৪৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৪.৯৭ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ০.১০ শতাংশ ক্যাশ।

জেএমআই হসপিটাল :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১২ কোটি ৫২ লাখ ৯৪ হাজার ১২০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১২৫ কোটি ২৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৪৩.৩৪ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.৫৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩.৮৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩২.৩০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৩.৮৩ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

জেএমআই সিরিঞ্জ :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ৫৬ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৫.৫৪ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.২৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৮৩ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৭৯.৬৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৪.৫৩ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

কেয়া কসমেটিকস :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১০ কোটি ২৩ লাখ ১৭ হাজার ৩২৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ১০২ কোটি ৩২ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৮.৪৭ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.২৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮.৭১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৬.০৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৫.২৪ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।

কহিনুর কেমিক্যাল :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার ৮১২টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৩৭ কোটি ৭ লাখ ১০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.৭৫ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.১০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩.৮৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫০.৫৭ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.০৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৫.৫৪ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫০ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক।

ম্যারিকো বাংলাদেশ :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ১৫ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ৩১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৬.০৪ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.১০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬.১৪ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৯০.০০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ২.০৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১.৮০ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩১ মার্চ, ২০২৫ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৩৮৪০ শতাংশ ক্যাশ।

নাভানা ফার্মা :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৭৪ লাখ ১৬ হাজার ২১৭টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৭ কোটি ৪১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৮.৯৪ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ১.৯৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০.৮৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৬৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৯.৬৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৭.৮৪ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১৪ শতাংশ ক্যাশ।

ওরিয়ন ইনফিউশন:

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২ কোটি ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৭৬০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১১.৫৩ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ৩.৮৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫.৩৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০.৬১ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৩.৯৮ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১২ শতাংশ ক্যাশ।

ওরিয়ন ফার্মা :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২৩ কোটি ৪০ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ২৩৪ কোটি টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২১.১৮ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ২.২০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩.৩৮ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৯৮ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৯ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৪.৫৫ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

ফার্মা এইডস :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩১ লাখ ২০ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৩ কোটি ১২ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৬.৩২ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ২.৮৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯.১৮ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৩.৫৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৭.২৪ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২৫ শতাংশ ক্যাশ।

রেকিট বেনকিজার:

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৪৭ লাখ ২৫ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৪ কোটি ৭২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৬.২১ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬.৩২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৮২.৯৬ শতাংশ, সরাকারের কাছে ৩.৭৭ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগাকরীদের কাছে ০.১০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬.৮৫ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৩৩৩০ শতাংশ ক্যাশ।

রেনাটা:

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ লাখ ৪৬ লাখ ৯৬ হাজার ৪৯০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৪ কোটি ৬৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২১.৮৪ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ০.৫৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২.৪০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫১.২৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগাকরীদের কাছে ১৮.৯১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭.৪০ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৯২ শতাংশ ক্যাশ।

সিলকো ফার্মা :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৩৮ লাখ ৭ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৩ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৬.৮৩ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ২.২১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬.৯৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৫.৪৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৫.৫০ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।

সিলভা ফার্মা :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ৬৫ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৬.২০ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ২.৫৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.৭১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৫.২১ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৬.০৭ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।

টেকনো ড্রাগস :

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ১৯ লাখ ৯৮ হাজার ১৮৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩১ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৬.৭৫ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ৩.৫৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০.৩০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬২.৭১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৬.৯৯ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১২ শতাংশ ক্যাশ।

ওয়াটা কেমিক্যাল:

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১ কোটি ৪৮ লাখ ২২ হাজার ৬১৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪ কোটি ৮২ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জুলাই মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৬.৫৬ শতাংশ, যা আগস্ট মাসে ১১.৩৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭.৯৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৬.৪১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৫.৬৪ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১২ শতাংশ ক্যাশ।

শেয়ারবাজারের বিশ্লেষণ ও ইনসাইড স্টোরি পেতে আমাদের পেজ ফলো করুন।

পাঠকের মতামত:

ডুয়ার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে থাকতে SUBSCRIBE করুন

সর্বোচ্চ পঠিত