ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২
রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

ডুয়া নিউজ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের অ্যালামনাই ফ্লোরে পরিচিতি সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সাবেক সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা ইউভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সচিব এ টি এম আবদুল বারী ড্যানী, রোকেয়া হল সংসদের সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার রানু এবং রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সরকার তাহমিনা সন্ধ্যা।
রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শিরিন সুলতানা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের সদস্য সচিব নাসিমা আক্তার শিমু এবং যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দা সানজিদা আক্তার।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শামীম আরা লুনা, আয়শা সিদ্দিকা মানি, কাজী নাজিয়া হক (রুনা), রুখসানা খানম মিতু, পারভীন আকতার, সাদিয়া রুপু প্রমূখ।
প্রধান অতিথি বেগম সেলিমা রহমান নতুন কমিটির সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এতদিন পর এত সুন্দর পরিবেশ, এত সুন্দর একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ আবার একযোগে কথা বলছে। এটাও একটি বড় ব্যাপার। আমরা এতদিন কথা বলতে পারিনি। আপনাদের এখানে আসতে পেরে আজকে আমার ভীষণ ভালো লাগছে।
তিনি আরও বলেন, এই নারী সমাজ বাংলাদেশের প্রতিটি সংগ্রামে, আন্দোলনে, দেশ গড়ার কাজে এবং উন্নয়নে, সমস্ত জায়গায় দীপ্ত পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যে নারী সমাজ এতদিন কথা বলতে পারতো না, নানা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শিকার হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে গৃহিণী পর্যন্ত, সাধারণ মহিলারা পর্যন্ত নির্যাতিত হয়েছে; সেখান থেকে মুক্ত হয়ে আজকে আমরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছি। আপনারা সবাই আবার একযোগে দেশকে গড়ে তোলার চিন্তাভাবনা করছেন, স্বপ্ন দেখছেন কীভাবে এই দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নিতে পারবেন। এটা আমাদের জন্য বড় পাওনা, বড় অর্জন।
বিশেষ অতিথি এ টি এম আবদুল বারী ড্যানী বলেন, আমরা প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, এজন্য আমরা গর্ববোধ করি। আমরা বাংলাদেশে বা বাংলাদেশের বাইরে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যাইনা কেন, যখনই শুনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বা ছাত্রী, আমাদের প্রাণটা ভরে যায়। আমরা স্বতস্ফুর্তভাবে সবার খোঁজ রাখতে চাই। দীর্ঘ সময় আমরা একত্রিত হতে পারিনি। আমাদের সমমনা অনেককেই আমরা খুঁজে বের করতে পারি। ইচ্ছে থাকা শর্তেও অনেকের সাথে স্বাভাবিক যোগাযোগ রক্ষা করতে পারিনি। আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশ মুক্ত হয়েছে। আমরা মুক্ত মনে কথা বলতে পারছি, মুক্তভাবে যোগাযোগ রাখতে পারছি, সেজন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। তিনি বলেন, সকলের সার্বিক প্রচেষ্টায় আমরা ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনকে একটি বিশেষ স্থানে নিয়ে যেতে চাই।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- হলে ঢাবি ছাত্রীর হঠাৎ অসুস্থতা, হাসপাতালে মৃত্যু
- মার্জিন ঋণে মিউচুয়াল ফান্ড ও বন্ডে বিনিয়োগ করা যাবে না
- ‘পদত্যাগ করতে পারেন ড. ইউনূস’
- বিদেশি বিনিয়োগকারীদের পছন্দের শীর্ষে পাঁচ শেয়ার
- শেয়ারবাজারের ৬ ব্যাংকের রেকর্ড মুনাফা, ৫ ব্যাংকের লোকসান
- ঢাবির হলে 'গাঁ’জার আসর', চার শিক্ষার্থীকে আটক
- ১২ আগস্ট : শেয়ারবাজারের সেরা ৯ খবর
- মার্জিন ঋণ নিয়ে গুজব: ফের অস্থির শেয়ারবাজার
- বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘লাল তালিকা’য় ২০ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
- দুই কোম্পানির অস্বাভাবিক শেয়ারদর: ডিএসইর সতর্কবার্তা জারি
- অস্বাভাবিক শেয়ার দাম: ডিএসইর সতর্কবার্তা জারি
- ভালুকায় প্রথম পাঁচতারা হোটেল চালু করছে বেস্ট হোল্ডিংস
- বেক্সিমকো-বেক্সিমকো ফার্মাসহ চার ব্যক্তি-এক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা-সতর্ক
- সামিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কিনছে আরব আমিরাতের কোম্পানি
- বেসরকারি হাসপাতাল মালিকদের নতুন কমিটির অভিষেক শনিবার