ঢাকা, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২
রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

ডুয়া নিউজ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের অ্যালামনাই ফ্লোরে পরিচিতি সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সাবেক সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা ইউভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সচিব এ টি এম আবদুল বারী ড্যানী, রোকেয়া হল সংসদের সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার রানু এবং রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সরকার তাহমিনা সন্ধ্যা।
রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শিরিন সুলতানা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের সদস্য সচিব নাসিমা আক্তার শিমু এবং যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দা সানজিদা আক্তার।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শামীম আরা লুনা, আয়শা সিদ্দিকা মানি, কাজী নাজিয়া হক (রুনা), রুখসানা খানম মিতু, পারভীন আকতার, সাদিয়া রুপু প্রমূখ।
প্রধান অতিথি বেগম সেলিমা রহমান নতুন কমিটির সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এতদিন পর এত সুন্দর পরিবেশ, এত সুন্দর একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের নারী সমাজ আবার একযোগে কথা বলছে। এটাও একটি বড় ব্যাপার। আমরা এতদিন কথা বলতে পারিনি। আপনাদের এখানে আসতে পেরে আজকে আমার ভীষণ ভালো লাগছে।
তিনি আরও বলেন, এই নারী সমাজ বাংলাদেশের প্রতিটি সংগ্রামে, আন্দোলনে, দেশ গড়ার কাজে এবং উন্নয়নে, সমস্ত জায়গায় দীপ্ত পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যে নারী সমাজ এতদিন কথা বলতে পারতো না, নানা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শিকার হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে গৃহিণী পর্যন্ত, সাধারণ মহিলারা পর্যন্ত নির্যাতিত হয়েছে; সেখান থেকে মুক্ত হয়ে আজকে আমরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছি। আপনারা সবাই আবার একযোগে দেশকে গড়ে তোলার চিন্তাভাবনা করছেন, স্বপ্ন দেখছেন কীভাবে এই দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নিতে পারবেন। এটা আমাদের জন্য বড় পাওনা, বড় অর্জন।
বিশেষ অতিথি এ টি এম আবদুল বারী ড্যানী বলেন, আমরা প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, এজন্য আমরা গর্ববোধ করি। আমরা বাংলাদেশে বা বাংলাদেশের বাইরে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যাইনা কেন, যখনই শুনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বা ছাত্রী, আমাদের প্রাণটা ভরে যায়। আমরা স্বতস্ফুর্তভাবে সবার খোঁজ রাখতে চাই। দীর্ঘ সময় আমরা একত্রিত হতে পারিনি। আমাদের সমমনা অনেককেই আমরা খুঁজে বের করতে পারি। ইচ্ছে থাকা শর্তেও অনেকের সাথে স্বাভাবিক যোগাযোগ রক্ষা করতে পারিনি। আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশ মুক্ত হয়েছে। আমরা মুক্ত মনে কথা বলতে পারছি, মুক্তভাবে যোগাযোগ রাখতে পারছি, সেজন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। তিনি বলেন, সকলের সার্বিক প্রচেষ্টায় আমরা ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনকে একটি বিশেষ স্থানে নিয়ে যেতে চাই।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- শেয়ারবাজারে বিস্ময়: এক লাখ টাকার শেয়ার ৮০ কোটি!
- ডিভিডেন্ডের উপর উচ্চ কর: শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতা নিয়ে উদ্বেগ
- মুনাফা থেকে লোকসানে তথ্য প্রযুক্তির দুই কোম্পানি
- বদলে গেছে ধারণা, বিস্মিত ইসরায়েল
- শেয়ারবাজারের শর্ত পূরণে ৬০ কোম্পানিকে বিএসইসির আল্টিমেটাম
- মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত শেয়ারবাজারের ১৩ ব্যাংকের
- শেয়ারবাজারের ১০ ব্যাংকে আমানত বেড়েছে ৩২ হাজার কোটি টাকা
- নীলক্ষেত হোস্টেল থেকে ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর ম’রদেহ উদ্ধার
- ইরানকে হা-ম-লা বন্ধে প্রস্তাব
- ঢাবিতে হটাৎ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ, ককটেল বি-স্ফো-র-ণ
- কারাগারে ফাঁসিতে ঝুললেন সেই অস্ত্রধারী আ’লীগ নেতা
- দুই বড় খবরের মধ্যে আজ খুলছে দেশের শেয়ারবাজার
- ডিভিডেন্ড বেড়েছে শেয়ারবাজারের সাত ব্যাংকের
- মূলধনের বেশি রিজার্ভ জ্বালানি খাতের ১৪ কোম্পানির
- মুনাফা বেড়েছে ১৮ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির