ঢাকা, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২
মূলধনের বেশি রিজার্ভ জ্বালানি খাতের ১৪ কোম্পানির

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের মোট ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৪টি কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি রিজার্ভ রয়েছে। অন্যদিকে, ৭টি কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে কম রিজার্ভ এবং ২টি কোম্পানির রিজার্ভ নেগেটিভ রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
মূলধনের বেশি রিজার্ভ থাকা কোম্পানিগুলো হলো- ঢাকা ইলেকট্রনিক, ডরিন পাওয়ার, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন, যমুনা অয়েল কোম্পানি, লিন্ডে বিডি, লুবরেফ বাংলাদেশ, এমজেএল বাংলাদেশ, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, পদ্মা অয়েল, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার, তিতাস গ্যাস এবং ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন।
ঢাকা ইলেকট্রনিক
ঢাকা ইলেকট্রনিকের পরিশোধিত মূলধন ৩৯৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১১০৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
ডরিন পাওয়ার
ডরিন পাওয়ারের পরিশোধিত মূলধন ১৮১ কোটি ১১ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৬৭২ কোটি ৭১ লাখ টাকা।
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের পরিশোধিত মূলধন ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের পরিশোধিত মূলধন ১৯০ কোটি ১৬ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৩২৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
যমুনা অয়েল কোম্পানি
যমুনা অয়েল কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১১০ কোটি ৪২ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৪৫৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।
লিন্ডে বিডি
লিন্ডে বিডির পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৫৭৮ কোটি ২০ লাখ টাকা।
লুবরেফ বাংলাদেশ
লুবরেফ বাংলাদেশের পরিশোধিত মূলধন ১৪৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৫৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এমজেএল বাংলাদেশ
এমজেএল বাংলাদেশের পরিশোধিত মূলধন ৩১৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১০০২ কোটি ১৪ লাখ টাকা।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম
মেঘনা পেট্রোলিয়ামের পরিশোধিত মূলধন ১০৮ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৪১৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
পদ্মা অয়েল
পদ্মা অয়েলের পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২১৭৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
শাহজীবাজার পাওয়ার
শাহজীবাজার পাওয়ারের পরিশোধিত মূলধন ১৮৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৪২৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
সামিট পাওয়ার
সামিট পাওয়ারের পরিশোধিত মূলধন ১০৬৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৫৭২ কোটি ১৬ লাখ টাকা।
তিতাস গ্যাস
তিতাস গ্যাসের পরিশোধিত মূলধন ৯৮৯ কোটি ২২ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৮ হাজার ৩৬৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন
ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনের পরিশোধিত মূলধন ৫৭৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৬৪৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা।
পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি রিজার্ভ থাকা কোম্পানিগুলোর আর্থিক দৃঢ়তা ও স্থিতিশীলতাকে তুলে ধরে। কোম্পানিগুলো ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য মুনাফা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে, যা তাদের ভবিষ্যৎ সম্প্রসারণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং যেকোনো আর্থিক ধাক্কা মোকাবিলার ক্ষমতা বাড়ায়। শক্তিশালী রিজার্ভ বেস বিনিয়োগকারীদের কোম্পানিগুলোকে আরও নির্ভরযোগ্য ও আকর্ষণীয় করে তোলে, কারণ এটি তাদের আর্থিক সুস্থতা এবং ডিভিডেন্ড প্রদানের ধারাবাহিকতার সম্ভাবনা প্রতিফলিত করে।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- সরকারের সিদ্ধান্তে ডুবছে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের স্বপ্ন?
- ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড কার্যকারিতায় বিএসইসির নতুন উদ্যোগ
- শেয়ার কারসাজিতে ৫ বিনিয়োগকারীকে ১৩ কোটি টাকা জরিমানা
- শেয়ারবাজারে প্রতারণা ঠেকাতে মাঠে নামছে গোয়েন্দা সংস্থা
- এক হাজার কোটি টাকার মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
- শেয়ার কারসাজিতে ১২ জনকে সাড়ে ৩ কোটি টাকা জরিমানা
- আরএসআই বিশ্লেষণে সর্বোচ্চ সতর্ক সংকেত পাঁচ শেয়ারে
- কৃত্রিম চাপে শেয়ারবাজারে অস্থিরতা, সহসা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা
- এক কোম্পারি অস্থিরতায় শেয়ারবাজারে তোলপাড়
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ইস্টার্ন হাউজিং
- শেয়ারবাজারে ধারাবাহিক মুনাফা চান? জেনে নিন ৫ মন্ত্র
- পাঁচ কোম্পানির কারণে থমকে গেল শেয়ারবাজারের উত্থান
- শেয়ারবাজারে প্রসারিত হচ্ছে টেকসই বিনিয়োগের নতুন দিগন্ত
- ধস কাটিয়ে অবশেষে শেয়ারবাজারে উত্থানের স্রোত
- রেকর্ড ডেটে শেয়ার লেনদেন চালুর পরিকল্পনা ডিএসইর