ঢাকা, শুক্রবার, ১ আগস্ট ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২

মূলধনের বেশি রিজার্ভ জ্বালানি খাতের ১৪ কোম্পানির

ডুয়া নিউজ- শেয়ারবাজার
২০২৫ জুন ১২ ১৬:৩৪:৩৩
মূলধনের বেশি রিজার্ভ জ্বালানি খাতের ১৪ কোম্পানির

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের মোট ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৪টি কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি রিজার্ভ রয়েছে। অন্যদিকে, ৭টি কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে কম রিজার্ভ এবং ২টি কোম্পানির রিজার্ভ নেগেটিভ রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মূলধনের বেশি রিজার্ভ থাকা কোম্পানিগুলো হলো- ঢাকা ইলেকট্রনিক, ডরিন পাওয়ার, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন, যমুনা অয়েল কোম্পানি, লিন্ডে বিডি, লুবরেফ বাংলাদেশ, এমজেএল বাংলাদেশ, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, পদ্মা অয়েল, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার, তিতাস গ্যাস এবং ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন।

ঢাকা ইলেকট্রনিক

ঢাকা ইলেকট্রনিকের পরিশোধিত মূলধন ৩৯৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১১০৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

ডরিন পাওয়ার

ডরিন পাওয়ারের পরিশোধিত মূলধন ১৮১ কোটি ১১ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৬৭২ কোটি ৭১ লাখ টাকা।

ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস

ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের পরিশোধিত মূলধন ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের পরিশোধিত মূলধন ১৯০ কোটি ১৬ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৩২৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

যমুনা অয়েল কোম্পানি

যমুনা অয়েল কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১১০ কোটি ৪২ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৪৫৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।

লিন্ডে বিডি

লিন্ডে বিডির পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৫৭৮ কোটি ২০ লাখ টাকা।

লুবরেফ বাংলাদেশ

লুবরেফ বাংলাদেশের পরিশোধিত মূলধন ১৪৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৫৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

এমজেএল বাংলাদেশ

এমজেএল বাংলাদেশের পরিশোধিত মূলধন ৩১৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১০০২ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

মেঘনা পেট্রোলিয়াম

মেঘনা পেট্রোলিয়ামের পরিশোধিত মূলধন ১০৮ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৪১৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।

পদ্মা অয়েল

পদ্মা অয়েলের পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২১৭৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা।

শাহজীবাজার পাওয়ার

শাহজীবাজার পাওয়ারের পরিশোধিত মূলধন ১৮৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৪২৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

সামিট পাওয়ার

সামিট পাওয়ারের পরিশোধিত মূলধন ১০৬৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৫৭২ কোটি ১৬ লাখ টাকা।

তিতাস গ্যাস

তিতাস গ্যাসের পরিশোধিত মূলধন ৯৮৯ কোটি ২২ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৮ হাজার ৩৬৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন

ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনের পরিশোধিত মূলধন ৫৭৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৬৪৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি রিজার্ভ থাকা কোম্পানিগুলোর আর্থিক দৃঢ়তা ও স্থিতিশীলতাকে তুলে ধরে। কোম্পানিগুলো ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য মুনাফা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে, যা তাদের ভবিষ্যৎ সম্প্রসারণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং যেকোনো আর্থিক ধাক্কা মোকাবিলার ক্ষমতা বাড়ায়। শক্তিশালী রিজার্ভ বেস বিনিয়োগকারীদের কোম্পানিগুলোকে আরও নির্ভরযোগ্য ও আকর্ষণীয় করে তোলে, কারণ এটি তাদের আর্থিক সুস্থতা এবং ডিভিডেন্ড প্রদানের ধারাবাহিকতার সম্ভাবনা প্রতিফলিত করে।

পাঠকের মতামত:

ডুয়ার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে থাকতে SUBSCRIBE করুন

সর্বোচ্চ পঠিত

জাবিতে অদম্য-২৪ স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন

জাবিতে অদম্য-২৪ স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন

দেশের প্রথম জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ ‘অদম্য-২৪’ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিল্প, গৃহায়ণ ও... বিস্তারিত