ঢাকা, রবিবার, ৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ওষুধ খাতের ১৩ কোম্পানির

দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩৪টি কোম্পানি রয়েছে। এর মধ্যে ৩১ মার্চ‘২৫ পর্যন্ত ২৯টি কোম্পানি তৃতীয় প্রান্তিক এবং একটি প্রথম প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে আলোচ্য সময়ে শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১৩টি কোম্পানির। বিপরীতে ক্যাশ ফ্লো কমেছে ১৬টির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- একমি ল্যাবরেটরিজ, বিকন ফার্মা, সেন্ট্রাল ফার্মা, ইবনেসিনা, কহিনুর কেমিক্যাল, নাভানা ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, রেকিট বেনকিজার, রেনেটা, সালভো কেমিক্যাল, সিলকো ফার্মা, সিলভা ফার্মা এবং ওয়াটা কেমিক্যাল।
একমি ল্যাবরেটরিজ
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৭ টাকা ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫ টাকা ৭৭ পয়সা।
বিকন ফার্মা : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৫ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭ টাকা ৮০ পয়সা।
সেন্ট্রাল ফার্মা
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিলনা।
ইবনেসিনা
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ২৬ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৫ টাকা ৫০ পয়সা।
কহিনুর কেমিক্যাল
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ২৪ টাকা ৯৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ২০ টাকা ৬০ পয়সা।
নাভানা ফার্মা
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১০ টাকা ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৫৯ পয়সা।
ওরিয়ন ফার্মা
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৫ টাকা ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৯ পয়সা।
রেকিট বেনকিজার
প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৭৯ টাকা ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬৯ টাকা ২৩ পয়সা।
রেনেটা
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ২১ টাকা ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ৩১ পয়সা।
সালভো কেমিক্যাল
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৩ টাকা ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৫৭ পয়সা।
সিলকো ফার্মা
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬৮ পয়সা।
সিলভা ফার্মা
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৪ পয়সা।
ওয়াটা কেমিক্যাল
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১৭ টাকা ৬১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬ টাকা ১২ পয়সা।
ক্যাশ ফ্লো বৃদ্ধি পাওয়া মানে হলো, কোম্পানিগুলোর শক্তিশালী পরিচালন দক্ষতা এবং নগদ অর্থের ইতিবাচক প্রবাহকে নির্দেশ করে। এটি তাদের ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ সক্ষমতা এবং আর্থিক স্থিতিশীলতার একটি ভালো লক্ষণ। ক্যাশ ফ্লোর বৃদ্ধি প্রায়শই একটি কোম্পানির সুস্থ আর্থিক অবস্থার পরিচায়ক এবং এটি বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষণীয় হতে পারে। এই কোম্পানিগুলো তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণে এবং সম্ভাব্য ডিভিডেন্ড প্রদানে আরও সক্ষম হবে বলে আশা করা যায়।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- লাইভে এসে হিরো আলমের আ-ত্ম-হ-ত্যা
- পাঁচ কোম্পানির বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসসি
- শেয়ার কারসাজিতে ১৪ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে ২.৫২ কোটি টাকা জরিমানা
- ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ: এক কোম্পানির শেয়ার কিনলেন উদ্যোক্তারা
- শিক্ষা ক্যাডারে ৪৯তম বিশেষ বিসিএস সার্কুলার প্রকাশে পিএসসির চেয়ারম্যানকে স্মারকলিপি
- মৌসুমী-হাসান জাহাঙ্গীরের বিয়ে: ওমর সানীর ‘জুতাপেটা’র হুমকি
- বিনিয়োগকারীদের ডিভিডেন্ড দেয়ায় ক্যাটাগরি উন্নতি
- শেয়ারবাজার বাঁচাতে অর্থ উপদেষ্টা ও বিএসইসি চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবি
- শেয়ারবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ চান বিনিয়োগকারীরা
- প্রথমবারের মতো লোকসানে কোম্পানি, ডিভিডেন্ডও তলানিতে
- শেয়ারবাজারের ৫ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করতে রোডম্যাপ ঘোষণা
- ডিএসইর চোখে বাজেট শেয়ারবাজারবান্ধব
- মোবাইল কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে আনতে বিশেষ প্রণোদনা
- বড় আন্দোলনে নামছে ৩ 'দল'
- শেয়ার কারসাজির দায়ে হিরু-সাকিবদের ২০৮ কোটি টাকা জরিমানা