ঢাকা, সোমবার, ৪ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২
সম্পদমূল্য বেড়েছে খাদ্য খাতের ৮ কোম্পানির

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ২১টি কোম্পানি রয়েছে। এর মধ্যে মার্চ’২৪ পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের ২টি এবং ৩য় প্রান্তিরে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৬টি কোম্পানি। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে সম্পদমূল্য বেড়েছে ৮ কোম্পানির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- এএমসিএল (প্রাণ), বঙ্গজ, বিএটিবিসি, বিচ হ্যাচারি, ফাইন ফুডস, মেঘনা পেট, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ইউনিলিভার কনজুমার কেয়ার।
এএমসিএল (প্রাণ)
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯২ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ৯০ টাকা ৩৭ পয়সা।
বঙ্গজ
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ২০ টাকা ৯৪ পয়সা।
বিএটিবিসি
প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯৭ টাকা ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ৯৬ টাকা ৯৮ পয়সা।
বিচ হ্যাচারি
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ১২ টাকা ৫০ পয়সা।
ফাইন ফুডস
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ১০ টাকা ৯৯ পয়সা।
মেঘনা পেট
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭২ টাকা ৬৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল মাইনাস ৫ টাকা ৩২ পয়সা।
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬০ টাকা ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ৫২ টাকা।
ইউনিলিভার কনজুমার
প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩৩ টাকা ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ১৩৩ টাকা ৮২ পয়সা।
বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, সম্পদমূল্য বৃদ্ধি কোম্পানির জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত। এর ফলে শেয়ারের দামের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়তে পারে। এটি শুধু কোম্পানির আর্থিক স্বাস্থ্যই নির্দেশ করে না, বরং এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকেও তুলে ধরে।
তারপরও বিনিয়োগকারীদের উচিত কোম্পানিগুলোর অন্যান্য আর্থিক দিক, যেমন মুনাফা, বিক্রয় প্রবৃদ্ধি, তারল্য পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা। বিস্তারিত আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এবং বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সুচিন্তিত বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে বাজারের চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতেও ভালো বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজে বের করা সম্ভব হবে।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- শেয়ারবাজারে আসছে রাষ্ট্র ও বহুজাতিক ১৫ কোম্পানি
- ভারতে ঢাবির দুই ছাত্রীর ছবি নিয়ে তোলপাড়, ক্ষোভ
- ১১'শ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিবে ঘুড্ডি ফাউন্ডেশন
- দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস প্রকাশ করেছে ১৪ কোম্পানি
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স
- ডিএনসিসির শিক্ষাবৃত্তি পাবে ২ হাজার শিক্ষার্থী
- স্কয়ার ফার্মার বাজার মূলধনে নতুন মাইলফলক
- শেয়ারবাজারে বড়দের দাপট, ছোটদের পিছুটান
- ডিভিডেন্ড পেল দুই কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ৪ প্রতিষ্ঠান
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ৭ প্রতিষ্ঠান
- বিকালে আসছে ১০ কোম্পানির ইপিএস
- বিকালে আসছে ২১ কোম্পানির ইপিএস
- দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস প্রকাশ করেছে ১২ কোম্পানি
- শিবলী রুবাইয়াত ও শেখ শামসুদ্দিন শেয়ারবাজারে অবাঞ্ছিত ঘোষণা