ঢাকা, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২
২২ কোটি টাকার শেয়ার কিনলেন কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক

দেশের শেয়ারবাজারে যখন ধারাবাহিক দরপতন চলছে এবং বিনিয়োগকারীরা আস্থাহীনতায় ভুগছেন, ঠিক তখনই একটি অত্যন্ত ইতিবাচক খবর নিয়ে এসেছে এনসিসি ব্যাংক। ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি), যিনি ব্যাংকটির উদ্যোক্তা পরিচালকও, তিনি ব্যাংকটির ২ কোটি ১৭ লাখ ৮ হাজার শেয়ার কিনেছেন। গত ৬ মেনুরুন নেওয়াজ এই শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছিলেন, যা এমন একটি অস্থির সময়ে বাজারে আশার নতুন আলো দেখাচ্ছে।
এই শেয়ার ক্রয়ের বিষয়টি এমন এক সময় ঘটলো যখন এনসিসি ব্যাংকের শেয়ার গত এক মাসে ১১ টাকা থেকে ৯ টাকা ৭০ পয়সার মধ্যে লেনদেন হচ্ছিল, যেখানে গড় দাম ছিল ১০ টাকার উপরে। সেই হিসাবে ঘোষিত এই বিপুল সংখ্যক শেয়ারের মোট মূল্য ২২ কোটি টাকারও বেশি দাঁড়িয়েছে। এই বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ প্রমাণ করে, ব্যাংকটির উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা কোম্পানির ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী।
পতনের বাজারে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের শেয়ার কেনাকে সাধারণত একটি অত্যন্ত ইতিবাচক দিক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ তারা কোম্পানির অভ্যন্তরীণ অবস্থা সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি অবগত থাকেন। যদি তারাই নিজেদের কোম্পানির শেয়ার কেনেন, তবে এটি বাইরের বিনিয়োগকারীদের কাছে একটি শক্তিশালী ইতিবাচক বার্তা বহন করে। এটি নির্দেশ করে, কোম্পানিটির ভিত্তি শক্তিশালী এবং এর ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা উজ্জ্বল।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- স্বল্প মূল্যে কম্পিউটার স্কিল ট্রেনিং কোর্সে ভর্তির সুযোগ, আসন সীমিত
- ডুয়া নিউজের বিশেষ প্রতিযোগিতা, পুরস্কার ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা!
- চলতি সপ্তাহে বেক্সিমকোর ফ্লোর প্রাইস ওঠার সম্ভাবনা
- শেয়ারবাজারে তানিয়া শারমিন ও মাহবুব মজুমদার ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ
- শেয়ারবাজারের ৩ প্রতিষ্ঠানের ২৯৬ কোটি টাকা মানি লন্ডারিং
- শেয়ারের অস্বাভাবিক দামের জন্য ডিএসইর সতর্কবার্তা
- ঢাবি অ্যালামনাই ও নিউ হরাইজন কানাডিয়ান স্কুলের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- জুলাই স্মৃতি জাদুঘর: টেন্ডার ছাড়াই ১১১ কোটি টাকার কাজ পেল দুই প্রতিষ্ঠান
- ১০ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তার
- ইপিএস ঘোষণার তারিখ জানাল দুই কোম্পানি
- ঢাবির জিয়া হলে ‘ক্যারিয়ার টক’ অনুষ্ঠিত
- শেয়ারের অস্বাভাবিক দাম নিয়ে ডিএসইর সতর্কতা
- ডিভিডেন্ড পেয়েছে চার কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
- ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই’
- শেয়ার কারসাজিকারীদের শাস্তি ১০ বছর করার প্রস্তাব