ঢাকা, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২
ক্যাশ ফ্লো কমেছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ৯ কোম্পানির

দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৩টি কোম্পানির মধ্যে মার্চ’২৫ প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ২১টি কোম্পানি। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলোচ্য সময়ে ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৯টি কোম্পানির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ক্যাশ ফ্লো কমে যাওয়া কোম্পানিগুলো হলো- বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, ডরিন পাওয়ার, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন, জিবিবি পাওয়ার, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, এমজেএল বিডি, পদ্মা অয়েল এবং শাহজীবাজার পাওয়ার।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে মাইনাস ৫ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ৭৮ পয়সা।
ডরিন পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১১ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৪ টাকা ৯৭ পয়সা।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা।
জিবিবি পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮ পয়সা।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
খুলনা পাওয়ার কোম্পানি
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ২১ পয়সা।
এমজেএল বিডি
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮ টাকা ৪ পয়সা।
পদ্মা অয়েল
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো মাইনাস ২৭ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮ পয়সা।
শাহজীবাজার পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ১ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯ টাকা ৩২ পয়সা।
অনেক সময় ক্যাশ ফ্লো-এর সাময়িক হ্রাস কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ পরিকল্পনা, বড় আকারের সম্প্রসারণমূলক প্রকল্প বা কৌশলগত অধিগ্রহণের ফল হতে পারে। বিনিয়োগকারীরা প্রায়শই স্বল্পমেয়াদী তারল্য প্রবাহের চেয়ে কোম্পানির সামগ্রিক উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বাজার সম্প্রসারণের মতো ইতিবাচক দিকগুলোকে বেশি গুরুত্ব দেন, যা শেষ পর্যন্ত শেয়ারের মূল্য এবং কোম্পানির আর্থিক স্থিতিশীলতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত দেশের অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি। যে কারণে সাময়িক তারল্য সংকোচন অবস্থাকে প্রায়শই অগ্রগতির একটি পর্যায় হিসেবেই দেখা হয়।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- শেয়ারবাজারের পাঁচ কোম্পানিতে বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগ
- নভেম্বর-ডিসেম্বরে হতে পারে ঢাবির ৫৪তম সমাবর্তন
- অস্বাভাবিক শেয়ার দাম: ডিএসইর সতর্কবার্তার জালে তিন কোম্পানি
- ঢাবি অ্যালামনাইয়ের বৃত্তির সাক্ষাৎকার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে ১২ কোম্পানি
- প্রথম প্রান্তিকের ইপিএস প্রকাশ করেছে পাঁচ কোম্পানি
- ভারতের ২৫০ সেনা নিহত
- ১৭ কোম্পানি শেয়ারে সফল বিনিয়োগ, ২০ শতাংশের বেশি মুনাফা
- ‘শেয়ারবাজারের মাঠ খেলার জন্য পুরোদমে প্রস্তুত’
- হিরোশিমার চেয়ে ৬ গুণ শক্তিশালী বোমা ফেললো ইসরাইল
- হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে, মারা গেলেন ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থী
- চ্যাটজিপিটি ব্যবহারে ভয়াবহ বিপদ, গবেষণায় উঠে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- আমরা নেটওয়ার্কের শেয়ার কারসাজি, তদন্তে নেমেছে বিএসইসি
- শেয়ারবাজারে ব্যাংক খাতে বিক্রেতা সংকটের নতুন দিগন্ত
- সরকারি চাকরিতে আসছে বড় পরিবর্তন