ঢাকা, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
ক্যাশ ফ্লো কমেছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ৯ কোম্পানির

দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৩টি কোম্পানির মধ্যে মার্চ’২৫ প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ২১টি কোম্পানি। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলোচ্য সময়ে ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৯টি কোম্পানির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ক্যাশ ফ্লো কমে যাওয়া কোম্পানিগুলো হলো- বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, ডরিন পাওয়ার, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন, জিবিবি পাওয়ার, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, এমজেএল বিডি, পদ্মা অয়েল এবং শাহজীবাজার পাওয়ার।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে মাইনাস ৫ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ৭৮ পয়সা।
ডরিন পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১১ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৪ টাকা ৯৭ পয়সা।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা।
জিবিবি পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮ পয়সা।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
খুলনা পাওয়ার কোম্পানি
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ২১ পয়সা।
এমজেএল বিডি
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮ টাকা ৪ পয়সা।
পদ্মা অয়েল
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো মাইনাস ২৭ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮ পয়সা।
শাহজীবাজার পাওয়ার
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ১ টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময় ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯ টাকা ৩২ পয়সা।
অনেক সময় ক্যাশ ফ্লো-এর সাময়িক হ্রাস কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ পরিকল্পনা, বড় আকারের সম্প্রসারণমূলক প্রকল্প বা কৌশলগত অধিগ্রহণের ফল হতে পারে। বিনিয়োগকারীরা প্রায়শই স্বল্পমেয়াদী তারল্য প্রবাহের চেয়ে কোম্পানির সামগ্রিক উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বাজার সম্প্রসারণের মতো ইতিবাচক দিকগুলোকে বেশি গুরুত্ব দেন, যা শেষ পর্যন্ত শেয়ারের মূল্য এবং কোম্পানির আর্থিক স্থিতিশীলতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত দেশের অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি। যে কারণে সাময়িক তারল্য সংকোচন অবস্থাকে প্রায়শই অগ্রগতির একটি পর্যায় হিসেবেই দেখা হয়।
পাঠকের মতামত:
সর্বোচ্চ পঠিত
- সরাসরি পারমাণবিক অ'স্ত্র পাবে ইরান!
- পাঁচ কোম্পানিতে বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার
- যেসব শর্তে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলো ইরান
- খোঁজ মিলছে না আয়াতুল্লাহ খামেনির!
- ইরানে বড় ধ্বংসলীল : ৬ বিমানবন্দরে একযোগে হামলা
- ভিডিও ফাঁস করার বিষয়ে মুখ খুলেছেন শরীয়তপুরের সেই ডিসি
- হা'মলার পর হন্যে হয়ে ইরানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের
- ঢাবির হলে প্রকাশ্যে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানার ঘোষণা
- মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা; উত্তেজনা তুঙ্গে
- জবাব দিতে শুরু করেছে ইরান
- পর্যাপ্ত রিজার্ভ থাকা সত্বেও ফেসভ্যালুর নিচে ১৬ ব্যাংকের শেয়ার
- মুন্নু সিরামিকের বিনিয়োগকারীদের জন্য দারুণ সুখবর
- প্রাতিষ্ঠানিকদের দখলে ৮ কোম্পানি: ৪০ শতাংশের বেশি বিনিয়োগ
- সরকারি চাকরিতে আসছে অবসরের নতুন নিয়ম
- ব্যারিস্টার ফুয়াদের বিরুদ্ধে নিলা ইসরাফিলের বিস্ফোরক অভিযোগ